শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৫ অপরাহ্ন
অপরদিকে রাজৈর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মোঃ শামিম মুন্সীর বিরুদ্ধে শিক্ষকদের সাথে অসদাচারন ও বিভিন্ন দুর্নীতিসহ জ্ঞাত আয় বর্হিভুত সম্পদের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে দুদক। তবে অভিযানের সময় শামিম মুন্সী তার ব্যক্তিগত ফাইল ও এনআইডি কার্ডসহ দুদক টিমের চাহিদা মোতাবেক অন্যান্য ফাইলপত্র দিতে তালবাহানা করেন। এসময় উপজেলা শিক্ষা অফিসার গুলসান আরা দাপ্তরিক কাজে অফিসের বাইরে ছিলেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মাদারীপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আখতারুজামান বুলবুল জানান, দুদকের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় রাজৈর পৌরসভার কর আদায়কারী এনামুল হকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগের তদন্ত করে প্রমাণ হাতে পেয়েছি। পাশাপাশি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মোঃ শামিম মুন্সীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি ও জ্ঞাত আয় বর্হিভুত সম্পদের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছি। ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রাপ্ত কাগজপত্র আরো যাচাই বাছাই করে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
মাদারীপুরের রাজৈর পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাহফুজুল হক জানান, দুদকের অভিযানে সত্যতা পাওয়ায় কর আদায়কারি এনামুল হককে ওই দপ্তর থেকে অন্যত্র সরিয়ে দেয়া হয়েছে।