মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

নোটিশঃ-
রাজৈর নিউজ অনলাইন পত্রিকার পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম। নিত্যনতুন সকল সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।ফেসবুক পেইজ থেকে আমাদের নিউজে চোখ রাখুন:- https://www.facebook.com/rajoirnews  তাছাড়া সংবাদ এর ভিডিও দেখুন ইউটিউব থেকে  BanglaNews Tube
সর্বশেষ সংবাদঃ-
প্রশ্নের জালে আটকে সাংবাদিককে টাকার প্রস্তাব: মাদকের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হামলা-ভাংচুর, আহত-১, গরুসহ ৩০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটপাটের অভিযোগ রাজৈরে এক মেয়েকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত-১১ ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার, ট্রাক উদ্ধার মাদারীপুরের ৫উপজেলায় ৪৪১টি মন্ডপে চলছে পূজার প্রস্তুতি, ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা ইতালিতে ব্যাগের মধ্যে থেকে বাংলাদেশি যুবকের টুকরো মরদেহ উদ্ধার, গ্রামে শোকের মাতম মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেপ্তার রাজৈরে পৌরসভা ও শিক্ষা অফিসের কর্মচারীর বিরুদ্ধে দুদকের অভিযান একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন ইতালির নাগরিক দুই ভাই মাদারীপুরের রাজৈরে হোটেল ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার রাজৈরে জমির বিরোধ নিয়ে  পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন
রাজৈরের টেকেরহাটে মেয়রের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে বাজারের সরকারি টলঘর ও স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়ার অভিযোগ

রাজৈরের টেকেরহাটে মেয়রের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে বাজারের সরকারি টলঘর ও স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়ার অভিযোগ

Babu Howlader

আকাশ আহম্মেদ সোহেলঃ মাদারীপুরের রাজৈরে স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে বিবাদমান জমির একাধিক স্থাপনাসহ সরকারি দুটি টলঘর ভেঙ্গে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে পৌর মেয়র নাজমা রশীদের বিরুদ্ধে। একই সাথে অবৈধভাবে নতুন করে মার্কেট নির্মাণ করারও পায়তারা চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী প্রবাসী মিজবাউল ইসলাম বাবু হাওলাদার।সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তার পিতা মাইনুদ্দিন হাওলাদারের মৃত্যুর পরে ওয়ারিশ সূত্রে ৫০ নং নশিপুর মৌজার সাবেক ৩৫২ দাগের ১ একর ২৫ শতাংশ জমিটির মালিক হন তারা। পরবর্তীতে জমিটি ৩৫২ থেকে ভেঙে ১৩/১৪ টি দাগে বিভক্ত হয়। সেই জমি থেকে ৯ শতাংশ জমি বিক্রি করেন তার বড় ভাই মহিউদ্দিন হাওলাদার (মনি) এবং ১৯৮৬ সালে অনুরোধ সাপেক্ষে কিছু অংশ নিয়ে সরকারি ভাবে মাছ ও মাংস বাজারের দুটি টল ঘর নির্মাণ করেন ততকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুর রশীদ। সেই দাগের বাকি জমিটি এক কালো শক্তির ইশারায় খাস খতিয়ানে চলে যায়। পরে ২০১২ সালে সরকার ঘোষণা দিলে জমি ফিরে পেতে মামলা দায়ের করেন তারা। সেই মামলা এখনো চলমান রয়েছে। খাস জমি হিসেবে সেই জমি লিজ নিতে পায়তারা করে পৌরসভা। জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে একটি আবেদনও করা হয় ভূমি মন্ত্রণালয় বরাবর। ভূমি মন্ত্রণালয় হতে বিভাগীয় কমিশনারের নিকট থেকে লিজ নিতে বলা হয়। কিন্তু লিজ না নিয়েই বিবাদমান সেই জমিতে থাকা একাধিক স্থাপনা ও দুটি সরকারি টলঘর টেন্ডার ছাড়াই ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়। পরে জেলা প্রশাসনের সাথে আঁতাত করে ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের সাহায্যে সেখানে মার্কেট নির্মাণ করে নিজ বানিজ্য চালানোর চেষ্টা করছে পৌর মেয়র নাজমা রশিদ। এসময় সরকারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে দাবি করে ভুক্তভোগী বলেন, মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যেন জেলা প্রশাসন জমিটি লিজ না দেয়। আর লিজ না নিয়েই সেখানে যেন অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণ না করে পৌরসভা।

Comments

comments

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply




উন্নয়ন সহযোগীতায়ঃ- সেভেন ইনফো টেক